SOCIAL MEDIA FEED

FACEBOOK

7 months ago

Israel-Palestine conflict since 1946..The issue is deeply concerning and reflects the anguish and frustration many people feel about the situation in Gaza and the broader Israeli-Palestinian conflict. The term "genocide" is a serious one, and it is important to address it thoughtfully, especially given the complexities of the conflict.In order to encourage Israel or any nation to stop actions that lead to civilian suffering, there are several approaches that can be taken, although it is important to note that these actions are often challenging, given the complexity of international relations and politics.Here are some ways in which the global community has attempted to address such situations:1. Diplomatic Pressure and International AdvocacyUnited Nations (UN): The UN and its agencies, including the UN Human Rights Council, often issue resolutions condemning violence and urging for ceasefires or peace talks. However, enforcement of such resolutions can be difficult.International Organizations: Countries and human rights organizations can apply pressure to governments through diplomacy and sanctions. International bodies such as the European Union or individual countries can use their political influence to call for restraint or diplomatic solutions.Human Rights Campaigns: Global awareness campaigns through organizations like Amnesty International or Human Rights Watch bring attention to the humanitarian crises in Gaza and pressure governments to take action.2. Boycotts, Divestments, and Sanctions (BDS) MovementThe BDS movement encourages people, companies, and governments to boycott Israeli products, divest from Israeli companies, and impose sanctions in order to apply economic and political pressure to Israel to change its policies.Supporters argue that these non-violent actions can help to force Israel to reconsider its actions. Critics, however, argue that BDS may hurt both Palestinians and Israelis in unintended ways and can be divisive.3. Supporting Peace NegotiationsEncouraging Dialogue: Promoting and supporting efforts for peace talks between Israel and Palestine is one of the most effective ways to address the root causes of the conflict. International mediators like the United States, the EU, or countries like Egypt and Qatar have been involved in brokering peace talks in the past.Two-State Solution: Many advocates for peace call for a two-state solution, where Israel and a sovereign Palestinian state can coexist peacefully. This idea remains contentious, but continued support for such solutions can pressure leaders on both sides to pursue negotiations.4. Legal ActionsInternational Criminal Court (ICC): The ICC has been involved in investigating alleged war crimes in Gaza. Palestinians have called for investigations into Israeli military actions, while Israel has accused Hamas of committing war crimes. Pursuing justice through international law may bring accountability, although the political and legal processes involved can be slow.International Law: Advocacy for stronger enforcement of international law, particularly the Geneva Conventions, could help to hold accountable those who commit atrocities during armed conflict, regardless of the side they are on.5. Public Awareness and AdvocacyRaising public awareness globally about the suffering of civilians in Gaza and Israel can galvanize civil society to demand change. Social media, protests, and public demonstrations are tools that can mobilize people to voice their concern and push for diplomatic action.Global Solidarity: Countries and people around the world can show solidarity with Palestinian civilians through peaceful protests, educational campaigns, and public pressure on their own governments to take action.6. Support for Humanitarian AidProviding support to humanitarian organizations that are on the ground in Gaza can alleviate some of the immediate suffering caused by the conflict. NGOs like the Red Cross, Doctors Without Borders, and the United Nations Relief and Works Agency (UNRWA) work to provide essential services like medical aid, food, water, and shelter to those affected by the violence.7. Engaging Israeli Civil SocietyIsraeli Peace Movements: It’s important to recognize that within Israel, there are groups and individuals, such as the Peace Now movement, that actively advocate for a peaceful resolution to the conflict. Supporting these movements and amplifying their voices can help shift the narrative and policies within Israel itself.8. Pressuring for Ceasefire and Conflict De-escalationInternational diplomatic pressure can be focused on achieving immediate ceasefires to stop the bloodshed and provide time for longer-term peace negotiations. Calls from world leaders, public demonstrations, and even actions within international institutions like the UN Security Council can help to broker temporary ceasefires.Key Points of Consideration:The Complexity of the Conflict: It’s important to understand that the Israeli-Palestinian conflict is deeply rooted in history, involving territorial disputes, religious significance, security concerns, and national identities. Therefore, solving it requires addressing multiple layers of tension, and there are no simple solutions.Avoiding Violence: Advocacy for peaceful means of resolving the conflict, rather than escalating violence on either side, is crucial. Violence tends to lead to more suffering and entrenches division, making peace even harder to achieve.Political Solutions: Encouraging political leadership on both sides to take steps toward a lasting resolution is critical. Peace requires compromise, and both Israelis and Palestinians must be part of any long-term solution.ConclusionUltimately, ensuring the cessation of violence and preventing civilian suffering requires concerted efforts from both local leaders and the international community. Everyone can play a role in advocating for peace, upholding human rights, and pushing for dialogue and negotiation over violence. Although the path is challenging, the pursuit of justice, human dignity, and lasting peace remains the ultimate goal.M. ABDUL KAIYUM Human Rights ActivistFriday's Campaign International. ... See MoreSee Less

Photo

View on Facebook

ABDUL Kaiyum

12 months ago

ফরাসি লেখক, প্রাবন্ধিক ও দার্শনিক ফ্রাঁসোয়া-মারির ভলতেয়ারের একটি ছোট গল্পের সংক্ষিপ্ত অনুবাদ ও আলোচনাঃ(এম. আব্দুল কাইয়ুম)ফ্রাঁসোয়া-মারির ভলতেয়ার (François-Marie Arouet Voltaire) ফরাসি সাহিত্য ও দর্শনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম। তিনি তার সামাজিক সমালোচনার জন্য পরিচিত, এবং তার লেখা গল্পগুলিতে তিনি মানবতার দুর্বলতা ও সমাজের অশান্তির উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিয়েছেন। তার লেখাগুলির মধ্যে একটি জনপ্রিয় ছোট গল্প হল "ক্যান্ডিড" (Candide), যা তার সবচেয়ে বিখ্যাত কাজগুলোর মধ্যে একটি। এটি সমাজ, ধর্ম, এবং মানবধর্মের সমালোচনা করে।এখানে ভলতেয়ারের ছোট গল্প "লেটার" (Le Lettré) থেকে একটি অংশের বাংলা অনুবাদ দেওয়া হলো:গল্প: "লেটার"একজন শিক্ষিত ব্যক্তি, যিনি একটি ছোট শহরে বসবাস করতেন, তার একদম নিখুঁত জীবন ছিল। তিনি বেশিরভাগ সময় তার চেম্বারে বসে বই পড়তেন এবং বিভিন্ন দার্শনিক বিষয় নিয়ে চিন্তা করতেন। তার কাছে পৃথিবী ছিল শুধুই একটি পাঠশালা এবং তিনি সবকিছুই জানতেন বলে মনে করতেন। একদিন, তার এক বন্ধু তাকে তার জীবনের খোঁজ নিতে এসে বললেন, "তুমি কি জানো, কিছু মানুষ এই পৃথিবীতে তোমার মতোই শিক্ষিত, কিন্তু তারা জীবন থেকে আরও অনেক কিছু উপভোগ করছে? তারা হাসছে, তাদের সন্তানদের সঙ্গে খেলা করছে, এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মগ্ন হচ্ছে।"এই কথায় ওই শিক্ষিত ব্যক্তি হতভম্ব হয়ে গেল। তিনি বললেন, "অর্থাৎ, তুমি বলছো যে, আমি যা পড়ি এবং যা জানি, তার থেকে বড় কিছু হতে পারে?" তার বন্ধু উত্তর দিল, "হ্যাঁ, কারণ শিক্ষা কখনোই একমাত্র জীবনধারা নয়। জীবনের মৌলিক আনন্দগুলো উপভোগ করতে হলে, তোমাকে কিছুটা মুক্ত মন থাকতে হবে।"এই গল্পে ভলতেয়ার তার পাঠকদের জানাতে চেয়েছেন যে, শুধুমাত্র বইয়ের পাতা বা তত্ত্বের মধ্যে জীবন সীমাবদ্ধ নয়, বরং বাস্তব জীবনের সাদৃশ্য ও সুখী মুহূর্তগুলির উপভোগও গুরুত্বপূর্ণ। তিনি দার্শনিক ও সামাজিক বিধিনিষেধের মধ্যে বন্দী না হয়ে, বাস্তব জীবনে সমানভাবে সুখী হওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।গল্পের শিক্ষা:এই ছোট গল্পটি সমাজ ও সংস্কৃতির প্রতি ভলতেয়ারের বিদ্রুপের একটি উদাহরণ। তিনি বুঝাতে চেয়েছেন যে, অতিরিক্ত বুদ্ধি বা দার্শনিক চিন্তা যদি বাস্তব জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে, তবে তা মানুষের সুখের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। ভলতেয়ারের লেখনী সবসময় জীবনের আনন্দ এবং মুক্তির দিকে মনোনিবেশ করত, যা তার যুগের চরম সামাজিক সমালোচনার প্রতিফলন ছিল।এই কাহিনীর মাধ্যমে তিনি মানবিক স্বভাব এবং আনন্দের সহজাত উপাদানকে আরও স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করেছেন। ... See MoreSee Less

View on Facebook

ABDUL Kaiyum

1 years ago

সিরিজ অনুগল্প-প্রকাশ ১৬ নভেম্বর-২৪অনুগল্পের নাম: এক দিনের দেখাএম. আব্দুল কাইয়ুমতিথি সেদিন বিকেলে শহরের এক বইমেলায় গিয়েছিল। বইয়ের স্টলে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন বই উল্টেপাল্টে দেখছিল। হঠাৎ পাশের কাউন্টারে দাঁড়ানো একজন ছেলেকে চোখে পড়লো। চশমা পরা, সাধারণ শার্ট-প্যান্টে মোড়া কিন্তু মুখে এক অদ্ভুত শান্তির আভা। মেয়েটার চোখ পড়তেই ছেলেটি মুচকি হাসলো।তিথির বুকের মধ্যে কেমন যেন একটা ঝড় উঠল, অচেনা-অজানা এক অনুভূতি। সে না বুঝেই এক পা দু’পা এগিয়ে গেল। ছেলেটা নিজেও কিছুক্ষণ চুপ করে তাকিয়ে থাকলো, তারপর সাহস করে বলল, “বইমেলায় প্রথমবার এসেছেন নাকি?” কথাটা শুনে তিথির মনে হলো, যেন সেই প্রথম কেউ তার মনের কথা বুঝতে পেরেছে।দুজনেই বই নিয়ে আলোচনা শুরু করল, যেন তারা একে অপরকে চিরকাল চিনত। মুহূর্তে সময় গড়িয়ে গেল, তিথি আর ছেলেটি হাসি-ঠাট্টায় মেতে উঠল। এর মধ্যেই সন্ধ্যা নামল। বিদায়ের সময় ঘনিয়ে এল। তিথির মনে হল, সে কি আসলেই ছেলেটির নামটা জিজ্ঞাসা করতে পারবে?তিথি শেষমেশ বলল, “আবার কি দেখা হবে?” ছেলেটি এক মুহূর্তের জন্য থমকে গেল, তারপর হাসিমুখে উত্তর দিল, “হয়ত হবে, হয়ত নয়।” এই বলে সে একটু এগিয়ে গিয়ে হঠাৎ ফিরে তাকিয়ে বলল, “যদি নসিবে থাকে, দেখা হবেই।”সেদিনের সেই মুহূর্তের অনুভূতি তিথির মনে থেকে গেল। একদিনের সেই আলাপ, সেই হাসি, সেই চোখের মৃদু ভাষা – কিছুই সে ভুলতে পারে না। এক দিনের দেখা, এতদিনের আলাপ, হাসি খুশির মহুর্ত, ভালোবাসার একটা গোপন স্মৃতি জীবনে রয়ে গেল। ... See MoreSee Less

View on Facebook